দরবার শরীফে পৌঁছালে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মহাসচিব মাওলানা সৈয়দ এসহাক মুহাম্মাদ আবুল খায়ের, সহ-প্রচার ও দাওয়াহ সম্পাদক কেএম শরীয়াতুল্লাহসহ কেন্দ্রীয়, মহানগর ও জেলা পর্যায়ের নেতারা এনসিপি প্রতিনিধিদের স্বাগত জানান।
পরে এনসিপি প্রতিনিধি দল ইসলামী আন্দোলনের সিনিয়র নায়েবে আমীর মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ ফয়জুল করীমের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন। এ সময় এনসিপি আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন, “জুলাই গণঅভ্যুত্থানে মাদ্রাসা ছাত্রদের সাহসিক ভূমিকা ইতিহাসে স্মরণীয় হয়ে থাকবে। এনসিপি আসন ভাগাভাগির রাজনীতি করে না, বরং বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে জনগণের কল্যাণে কাজ করতে চায়।”
সাক্ষাৎকালে মুফতি ফয়জুল করীম বলেন, “জুলাই অভ্যুত্থানে প্রথম রাজপথে নেমেছিল চরমোনাই মাদ্রাসার ছাত্ররা। ৫ জুলাই ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ রাজপথে নেমে আন্দোলনে একাত্মতা ঘোষণা করেছিল।”
সাক্ষাৎ শেষে শায়েখে চরমোনাই এনসিপি নেতাদের টুপি পরিয়ে দেন এবং সবাই একসঙ্গে রাতের খাবার গ্রহণ করেন।