অধ্যাপক ফাররাজ জানান, আটক ব্যক্তিদের মধ্যে অনেকেই নির্মম প্রহার, মানসিক নির্যাতন ও যৌন সহিংসতার শিকার হয়েছেন। এসব অভিজ্ঞতা শুধু তাদের ব্যক্তিগতভাবে নয়, বরং পুরো ফিলিস্তিনি সমাজে গভীর মানসিক ক্ষত তৈরি করছে। তিনি বলেন, “যারা মুক্তি পেয়েছেন, তারা কেবল শারীরিকভাবে কারাগার থেকে বের হয়েছেন—মানসিকভাবে তারা এখনও বন্দিত্বে রয়েছেন।”
ফাররাজ আরও সতর্ক করে বলেন, ইসরায়েলি কারাগারে যারা এখনো বন্দী, তাদের সংগ্রাম এখনো শেষ হয়নি। আন্তর্জাতিক মহলের উচিত এই নির্যাতনের বিষয়টি গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করা এবং মানবাধিকার রক্ষায় কার্যকর ভূমিকা নেওয়া।