বৈঠকে আঞ্চলিক নিরাপত্তা পরিস্থিতি, সীমান্ত পরিস্থিতি এবং দুদেশের মধ্যে সামরিক ও গোয়েন্দা সহযোগিতা জোরদার করার উপায়গুলো নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হবে। দুই পক্ষই লক্ষ্য করেছেন যে, আঞ্চলিক স্থিতিশীলতা ও সন্ত্রাসবিরোধী যৌথ উদ্যোগ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
উভয় দেশ আগের থেকেই সীমান্ত নজরদারি, পালিত সন্ত্রাসবিরোধী অভিযানের তথ্য বিনিময় এবং সীমান্ত পারাপারের নিয়মাবলী নিয়ে সহযোগিতা করছে। এই বৈঠককে দুই দেশের কৌশলগত সম্পর্ক আরও গভীর করার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে দেখা হচ্ছে।