জার্মানি এই মহড়ায় পাঠিয়েছে টর্নেডো ফাইটার-বোম্বার, যা মার্কিন পারমাণবিক অস্ত্র বহনে সক্ষম। মহড়ার মূল লক্ষ্য—ন্যাটোর প্রতিরক্ষা প্রস্তুতি ও পারমাণবিক প্রতিরোধ সক্ষমতা যাচাই।
ন্যাটো মহাসচিব মার্ক রুটে বলেছেন, “এই মহড়া সম্ভাব্য শত্রুদের জন্য একটি স্পষ্ট বার্তা—ন্যাটো তার সব মিত্রদেশকে যেকোনো ধরনের হুমকি থেকে রক্ষা করতে সম্পূর্ণ প্রস্তুত।”
অন্যদিকে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন প্রতিক্রিয়ায় বলেন, রাশিয়ার ন্যাটো দেশগুলোর বিরুদ্ধে কোনো আক্রমণাত্মক উদ্দেশ্য নেই; পশ্চিমা রাজনীতিতে রাশিয়াভীতি কেবল অভ্যন্তরীণ সমস্যা আড়াল করার কৌশল মাত্র।
বিশ্লেষকদের মতে, ইউক্রেন যুদ্ধের প্রেক্ষাপটে ন্যাটোর এই মহড়া রাশিয়াকে প্রতিরোধের পাশাপাশি সদস্যদেশগুলোর মধ্যে কৌশলগত সংহতি প্রদর্শনেরও একটি প্রতীকী পদক্ষেপ।