কউক সচিব সানজিদা বেগম বলেন, এই এলাকায় কোনো ভবন নির্মাণের অনুমতি ছিল না। তাই উচ্ছেদ অভিযানের মাধ্যমে অবৈধ ও অনুমোদনবিহীন ভবন অপসারণ করা হয়েছে। সংশ্লিষ্টদের নোটিশ দেওয়া হয়েছিল এবং সে নোটিশের কপি কউকের নথিতে সংরক্ষিত আছে। কিন্তু তারা বিষয়টি আমলে না নেওয়ায় আজ স্থাপনাগুলো অপসারণ করা হয়েছে। বালিয়াড়িতে থাকা অন্যান্য সরকারি–বেসরকারি স্থাপনা উচ্ছেদ প্রসঙ্গে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে কউক সচিব বলেন, সব স্থাপনা পর্যায়ক্রমে দেখা হবে। একসঙ্গে সবকিছু করা সম্ভব নয়।
এদিকে সৈকতে বাঁশ–কাঠ দিয়ে তৈরি ইকো সিস্টেম রেস্টুরেন্ট উচ্ছেদ নিয়ে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। সচেতন মহলের অভিযোগ, কক্সবাজার সৈকতের প্রতিবেশ সংকটাপন্ন এলাকায় আরো অনেক বড় বড় দালান থাকলেও সেগুলোর দিকে কউক নজর না দিয়ে ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের প্রতিষ্ঠানগুলো উচ্ছেদের নামে গুঁড়িয়ে দিচ্ছে।
ডেস্ক রিপোর্ট