যদিও কূটনৈতিক কণ্ঠস্বরে আলোচনার বার্তা দেওয়া হচ্ছে, ন্যাভাল নিউজের তথ্য অনুযায়ী যুক্তরাষ্ট্র হনোলুলু নৌঘাঁটিতে তিনটি “জুমওয়াল্ট-শ্রেণির” হাইপারসনিক অস্ত্র সজ্জিত ডেস্ট্রয়ার এবং তিনটি ভার্জিনিয়া-শ্রেণির পারমাণবিক সাবমেরিন মোতায়েনের জন্য ড্রাই ডক প্রস্তুত করছে। বিশ্লেষকরা মনে করছেন, এটি চীনের সঙ্গে সম্ভাব্য সামরিক সংঘাতের জন্য হাইপারসনিক যুদ্ধবাহিনীকে আরও কাছে সরিয়ে আনার নির্দেশিকা।
এর আগে যুক্তরাষ্ট্র MQ-4C ট্রাইটন ড্রোন মোতায়েন করে তাইওয়ান প্রণালী, জাপান সাগর ও পূর্ব চীন সাগরে নজরদারি চালাচ্ছে। চীন একাধিকবার এই কর্মকাণ্ডকে “অঞ্চলের সামরিকীকরণ” হিসেবে নিন্দা জানিয়েছে।
এই পরিস্থিতিতে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য আলোচনা এবং সামরিক প্রস্তুতির দ্বৈত নীতি আন্তর্জাতিক কূটনীতিতে জটিলতা তৈরি করছে। সামরিক বিশ্লেষকরা বলছেন, বাণিজ্য সংলাপের মধ্যেও অঞ্চলের নিরাপত্তা দিক থেকে যুক্তরাষ্ট্রের কার্যক্রম স্পষ্টভাবে প্রভাব ফেলতে পারে।