বাজার পর্যালোচনায় দেখা গেছে, দীর্ঘদিন ধরে সূচকের শুরুতে উত্থান হলেও লেনদেনের শেষদিকে তা পতনে রূপ নিচ্ছে। রবিবার সকালে লেনদেন শুরুতেই ডিএসইএক্স সূচক ঊর্ধ্বমুখী ছিল, কিন্তু এক ঘণ্টা পর থেকেই পতন শুরু হয়ে পুরো লেনদেন চলাকালীন স্থায়ী হলো।
দিন শেষে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় ৭.০৭৫ পয়েন্ট কমে ৫,০৪৪ পয়েন্টে অবস্থান করছে। ডিএসই শরিয়াহ সূচক ২৩.৯৬ পয়েন্ট কমে ১,০৬২ এবং ডিএস৩০ সূচক ২৯.৭৩ পয়েন্ট কমে ১,৯৩৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট ৩৯৮টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে; এর মধ্যে ৪৪টির দাম বেড়েছে, ৩১৪টির দাম কমেছে এবং ৩৮টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। মোট লেনদেন হয়েছে ৪৪২ কোটি ৪০ লাখ টাকার।
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সিএসসিএক্স সূচক আগের দিনের তুলনায় ১১৩.৬১ পয়েন্ট কমে ৮,৭৮৪ পয়েন্টে, সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ১৯৪.৯৯ পয়েন্ট কমে ১৪,২৭৩ পয়েন্টে এবং সিএসই ৩০ সূচক ১২৪.০৩ পয়েন্ট কমে ১২,৫৫৭ পয়েন্টে অবস্থান করছে। মোট ১৭৮টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে; ৩১টির দাম বেড়েছে, ১৩৪টির কমেছে এবং ১৩টির অপরিবর্তিত। সিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ১০ কোটি ৭০ লাখ টাকা।
বাজার বিশ্লেষকরা বলেন, সূচকের পতনের পেছনে আংশিকভাবে আন্তর্জাতিক বাজারের প্রভাব এবং স্থানীয় বিনিয়োগকারীদের সংযত পদক্ষেপ প্রভাব ফেলেছে।
ডেস্ক রিপোর্ট