ট্রাম্প বলেন, আগামী সপ্তাহে শি জিনপিংয়ের সঙ্গে আলোচনায় বাণিজ্য ও শুল্কনীতি ছাড়াও তাইওয়ান ইস্যু গুরুত্ব পাবে। “আমাদের আলোচনার জন্য অনেক বিষয় রয়েছে—প্রেসিডেন্ট শিরও আমাদের সঙ্গে আলোচনার অনেক বিষয় আছে। আমি মনে করি এটি একটি ভালো বৈঠক হবে,” বলেন ট্রাম্প।
তিনি আরও জানান, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্র চীনা পণ্যের ওপর ১৫৭ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপ করেছে, যা দীর্ঘমেয়াদে চীনের জন্য টেকসই নয়। “তারা এটি কমাতে চায়, আমরাও কিছু ছাড় দিতে প্রস্তুত,” মন্তব্য করেন ট্রাম্প।
চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের সঙ্গে ট্রাম্পের এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে আগামী ৩০ অক্টোবর দক্ষিণ কোরিয়ায় আয়োজিত এশিয়া–প্রশান্ত মহাসাগরীয় অর্থনৈতিক সহযোগিতা (অ্যাপেক) সম্মেলনের প্যারালাল এক বৈঠকে।
এ সফরে ট্রাম্প মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করবেন এবং যুক্তরাষ্ট্র–আসিয়ান নেতাদের কর্মসংলাপ ডিনারে যোগ দেবেন। পরবর্তীতে তিনি টোকিও সফর করে জাপানের নতুন প্রধানমন্ত্রী সানায়ে টাকাইচির সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন।
সফরের শেষ পর্যায়ে ট্রাম্প দক্ষিণ কোরিয়ার বুসান শহরে গিয়ে প্রেসিডেন্ট লি জায়ে মিউংয়ের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন। তিনি অ্যাপেক ও ইকো লাঞ্চে বক্তব্য রাখবেন এবং যুক্তরাষ্ট্রের অ্যাপেক নেতাদের নৈশভোজে অংশ নেবেন।
ডেস্ক রিপোর্ট