প্রেসিডেন্ট লাইয়ের এই মন্তব্য কূটনৈতিক এবং স্ট্র্যাটেজিক স্তরে একটি রাজনৈতিক মতামত হিসেবে দেখায়—যেখানে শান্তি রক্ষা বা সংঘাত প্রতিহত করা কাদের সার্বিক কূটনৈতিক সফলতা হিসেবে গণ্য হবে তা নিয়ে বিতর্ক থাকে। তাইওয়ান-চীন সম্পর্ক আর খুদ্রমাত্রার উত্তেজনার মধ্যে নয়; বিবেচ্য সমস্যা হল চীন-তাইওয়ান সম্পর্কের ভূপ্রকৃতিগত গুরুত্ব এবং শক্তি-প্রয়োগ বা প্রতিহতের সম্ভাব্য প্রভাব।
পেশাদার পর্যবেক্ষকরা বলবেন, কোনও রাষ্ট্রনায়কের নোবেল পুরস্কারের যোগ্যতা নির্ধারণ করা কেবল এক ব্যক্তির প্রতিশ্রুতি বা প্রতিশ্রুতির বাস্তবায়নের উপর নির্ভর করে না—এটির জন্য প্রয়োজন বিস্তর কূটনৈতিক প্রভাব, স্থায়ী শান্তি ও বহুপাক্ষিক সমর্থন। এছাড়া, যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের মধ্যে কূটনৈতিক ও সামরিক টানাপোড়েনে তাইওয়ানের নিরাপত্তা ও আঞ্চলিক স্থিতিশীলতা নিরপেক্ষভাবে বিবেচ্য থাকতে হবে।