আন্তর্জাতিক পরমাণু শক্তি সংস্থা (IAEA) এখনো নিশ্চিত করতে পারেনি—যুদ্ধ শুরুর আগে ইরানের কাছে থাকা ৬০% বিশুদ্ধতায় সমৃদ্ধ ৪০০ কেজিরও বেশি ইউরেনিয়াম আসলে কোথায় এবং কী অবস্থায় আছে। বিশেষজ্ঞরা আশঙ্কা করছেন, যদি উপাদানগুলো অক্ষত থাকে, তবে সেগুলো ভবিষ্যতে অস্ত্র তৈরির জন্য আরও প্রক্রিয়াজাত করা সম্ভব।
এরই মধ্যে মাত্র দুই দিন আগে, ৯ সেপ্টেম্বর, কায়রোতে ইরান ও IAEA’র মধ্যে একটি ঐতিহাসিক চুক্তি হয়েছে। মিশরের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বাদর আবদেলাত্তির মধ্যস্থতায় স্বাক্ষরিত ওই চুক্তির অধীনে IAEA ইরানের সব পারমাণবিক স্থাপনা পরিদর্শনের অনুমতি পেয়েছে। এর মধ্যে ইসরায়েলি হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত কেন্দ্রগুলোও রয়েছে।