দুদকের তদন্তে যুক্তরাষ্ট্রে জয়ের মালিকানাধীন দুটি বাড়ির তথ্য পাওয়া গেছে, যার মূল্য কোটি কোটি টাকা। অভিযোগ রয়েছে, তিনি এসব সম্পদ আয়কর নথিতে উল্লেখ না করে বিদেশে পাচার করেছেন। এ ঘটনায় অবৈধ সম্পদ ও অর্থপাচারের ধারায় মামলা করা হয়েছে। এর আগে পূর্বাচলে প্লট জালিয়াতির অভিযোগে তার বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলায় বিচারিক কার্যক্রম চলমান রয়েছে। এছাড়া বিদেশে বিপুল অর্থ পাচার ও সিআরআই-এর নামে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগসহ একাধিক অনুসন্ধান দুদকের হাতে রয়েছে।
একই দিনে, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের বিপণন ও বিক্রয় বিভাগ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে শত কোটি টাকা লুটপাটের অভিযোগে অনুসন্ধান শুরু করেছে দুদক। ২০১৯ সালে ভুয়া টিকিট বুকিং ও তা বাতিলের মাধ্যমে চারটি আন্তর্জাতিক ডিস্ট্রিবিউশন সিস্টেম কোম্পানি বিমান থেকে বিপুল অর্থ হাতিয়ে নিয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে।
এদিন সাংবাদিক মুন্নী সাহা ও তার স্বামী কবির হোসেনের ২২ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে সম্পদ বিবরণী দাখিলের নোটিশও জারি করা হয়। পাশাপাশি আইনজীবী ড. শাহদীন মালিককে দুদকের পক্ষে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।