ন্যাটো সদর দপ্তর জানিয়েছে, এই মোতায়েন কেবল লিথুয়ানিয়ার প্রতিরক্ষাকেই শক্তিশালী করবে না, বরং জোটের সমন্বিত নিরাপত্তা ব্যবস্থাকেও আরও সুসংহত করবে। বিমানটি শত্রুপক্ষের সম্ভাব্য হুমকি রিয়েল-টাইমে শনাক্ত করতে পারবে এবং কমান্ড-অ্যান্ড-কন্ট্রোল সহায়তা দেবে, যা ন্যাটো জোটের প্রতিরক্ষা প্রতিক্রিয়া দ্রুততর করবে।
বিশ্লেষকদের মতে, ইউক্রেন যুদ্ধের প্রেক্ষাপটে বাল্টিক অঞ্চলে রাশিয়ার বাড়তি সামরিক তৎপরতা ন্যাটোর জন্য গুরুতর উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। তাই এই অঞ্চলে ই-৭টি বিমান মোতায়েনকে প্রতিরক্ষা জোটের একটি কৌশলগত পদক্ষেপ হিসেবে দেখা হচ্ছে।