হাজিবাবায়ি আন্তর্জাতিক সমাজের পদক্ষেপের অভাব এবং দখলদার ইসরায়েলের অবৈধ কার্যক্রমকে মানবিক বিপর্যয়ের কারণ হিসেবে বর্ণনা করেছেন। তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ কিছু পশ্চিমা দেশের ইসরায়েলের প্রতি সমর্থনকে আন্তর্জাতিক আইন ও সংস্থা গ্রহণযোগ্যতার জন্য হুমকি হিসেবে উল্লেখ করেন।
ডেপুটি স্পিকার আরও বলেন, মুসলিম বিশ্বে ঐক্য, সংহতি ও ন্যায়বিচার পুনঃপ্রতিষ্ঠার মাধ্যমে ফিলিস্তিনে স্থায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠা সম্ভব। ইসলামি প্রজাতন্ত্র ইরান যুদ্ধবিরতি, মানবিক সহায়তা, দখলদার বাহিনী প্রত্যাহার, ফিলিস্তিনি বন্দিদের মুক্তি এবং ফিলিস্তিনি জাতির অধিকার পুনরুদ্ধারে কূটনৈতিক সক্ষমতা ব্যবহার করবে।
এ বৈঠক আইপিইউ'র ১৫১তম সম্মেলনের অংশ, যা রোববার সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় শুরু হয়েছে। এতে ইরানের সংসদীয় প্রতিনিধিদল অংশগ্রহণ করেছে।