গত সপ্তাহে প্রবল বৃষ্টিপাত ও নদী উদ্দীপনার কারণে ভেরাক্রুজসহ বিভিন্ন এলাকায় প্লাবন সৃষ্টি হয়। বন্যায় উপকূলীয় শহর ও গ্রামাঞ্চল ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, ঘরবাড়ি ধ্বংস ও যোগাযোগ ব্যবস্থায় ব্যাঘাত ঘটেছে।
স্থানীয় সরকারের পক্ষ থেকে উদ্ধার ও ত্রাণকাজ শুরু করা হয়েছে। সেনা ও উদ্ধার দল নিখোঁজদের খুঁজে বের করার পাশাপাশি প্লাবিত এলাকায় মানুষদের সরিয়ে নেওয়ার কাজ চালাচ্ছে। স্থানীয় স্বাস্থ্য বিভাগের পক্ষ থেকে রোগ-ব্যাধি প্রতিরোধের ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে।
আন্তর্জাতিক মানবিক সংস্থাগুলোও বন্যার্তদের সহায়তায় ত্রাণসামগ্রী ও জরুরি চিকিৎসা সাপোর্ট পাঠাচ্ছে। বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করেছেন, উপকূলীয় অঞ্চলে অতিরিক্ত বৃষ্টিপাতের কারণে আরও ক্ষয়ক্ষতির সম্ভাবনা রয়েছে।