পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী খাজা আসিফ জানিয়েছেন, সাম্প্রতিক সীমান্ত সংঘর্ষ এবং বিমান হামলার পর উভয় পক্ষ চূড়ান্তভাবে যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েছে। চুক্তি নিশ্চিত করছে যে উভয় দেশ সীমান্তে সন্ত্রাসী কার্যক্রম বন্ধ রাখবে এবং শান্তি প্রতিষ্ঠায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
দোহায় চুক্তি স্বাক্ষরে কাতার ও তুরস্ক সক্রিয় ভূমিকা পালন করেছে। কাতারের গোয়েন্দা প্রধান ইব্রাহিম কালিন নিজে অনুষ্ঠানটিতে উপস্থিত ছিলেন, এবং তুরস্কের গোয়েন্দা সংস্থা প্রক্রিয়ার সমন্বয়ে সহায়তা করেছে।
দুই দেশের প্রতিনিধিদল আগামী ২৫ অক্টোবর তুরস্কের ইস্তানবুলে পুনরায় বৈঠকে বসবে, যেখানে সীমান্ত নিরাপত্তা, মিলিটারী সমন্বয় এবং সন্ত্রাসবিরোধী কার্যক্রমের বিস্তারিত পরিকল্পনা চূড়ান্ত করার লক্ষ্য রয়েছে। ইসলামাবাদ ও কাবুল উভয়ই কাতার ও তুরস্কের মধ্যস্থতাকে গুরুত্বের সঙ্গে স্বীকৃতি দিয়েছে।
বিশ্লেষকরা মনে করছেন, এই যুদ্ধবিরতি চুক্তি আফগানিস্তান ও পাকিস্তানের সীমান্তে স্থিতিশীলতা বাড়াতে এবং দুই দেশের কূটনৈতিক সম্পর্ক শক্তিশালী করতে সহায়ক হবে।