“শার্প সোর্ড” ড্রোনগুলো ২০২৫ সালের আগস্ট থেকে সেপ্টেম্বরের মধ্যে পরীক্ষামূলকভাবে সেখানে স্থাপন করা হয়। উন্নত ফ্লাইং-উইং নকশার এই মানববিহীন যুদ্ধবিমান (UCAV) গোপন আক্রমণ, নজরদারি এবং ইলেকট্রনিক ওয়ারফেয়ারে (Electronic Warfare) সক্ষম। এটি চীনের আকাশযুদ্ধে আধুনিকীকরণ পরিকল্পনার অংশ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।
তিব্বত অঞ্চলে এর আগেই চীন J-20 স্টেলথ ফাইটার জেট ও WZ-7 উচ্চ উচ্চতা নজরদারি ড্রোন মোতায়েন করেছে। নতুন এই স্টেলথ ড্রোন যুক্ত হওয়ায় বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, হিমালয় অঞ্চলে চীনের সামরিক উপস্থিতি আরও জোরদার হচ্ছে। বিশ্লেষকদের মতে, ভারতের সীমান্তের এত কাছে উন্নতমানের ড্রোন মোতায়েন বেইজিংয়ের পক্ষ থেকে একটি কৌশলগত বার্তা—যা আঞ্চলিক শক্তি ভারসাম্যে প্রভাব ফেলতে পারে।
চীনের এই নতুন মোতায়েন আঞ্চলিক প্রতিরক্ষা পরিকল্পনা ও বিমান প্রতিযোগিতার ভারসাম্য নিয়ে নতুন প্রশ্ন তুলছে। সূত্র: The War Zone (TWZ)