শনিবার অনুষ্ঠিত এই বিক্ষোভের আয়োজন করেছে ৩০০-এরও বেশি সংগঠন, যা যুক্তরাষ্ট্রে স্বৈরতন্ত্র-বিরোধী গণজাগরণের অংশ হিসেবে দাবি করছে। বিক্ষোভে সমাজ-রাজনৈতিক নেতৃত্ব হিসেবে দেখা গেছে বার্নি স্যান্ডার্স, আলেকজান্দ্রিয়া ওকাসিও-কর্তেজ এবং হিলারি ক্লিনটনকে। আন্দোলনকারীরা মূলত ট্রাম্প প্রশাসনের অভিবাসন নীতি, শিক্ষানীতি ও নিরাপত্তা নীতি বিরোধী অবস্থানকে কেন্দ্র করে কর্মসূচি চালাচ্ছে।
কিছু রিপাবলিকান প্রধান শহর ও অঙ্গরাজ্যে ন্যাশনাল গার্ডকে প্রস্তুত রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। বিশেষ করে টেক্সাসের মতো এলাকায় স্থানীয় প্রশাসন ও ফেডারেল নিরাপত্তা বাহিনীকে মোতায়েন করার সম্ভাবনা রয়েছে, যাতে জনসংহতি এবং আইন-শৃঙ্খলা বজায় থাকে।
বিশ্লেষকরা বলছেন, ‘নো কিংস’ আন্দোলন যুক্তরাষ্ট্রের রাজনৈতিক মঞ্চে বিক্ষোভের একটি বড় ছাপ রেখে চলেছে, যা প্রান্তিক নাগরিকদের রাজনৈতিক সচেতনতা এবং নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণকে উসকে দিচ্ছে। এই কর্মসূচি দেশের বিভিন্ন প্রান্তে নাগরিক অধিকার, নিরাপত্তা নীতি ও অভিবাসন সংক্রান্ত বিতর্ককে আরও প্রকাশ্যে নিয়ে এসেছে।