জরিপে দেখা গেছে, মুদ্রাস্ফীতি এবং জীবনযাত্রার ব্যয় নিয়ন্ত্রণে ট্রাম্পের কর্মক্ষমতার সমর্থন মাত্র ৩৪% এবং বিরোধিতা ৬২%। নতুন শুল্ক নীতি নিয়ে ৫৬% নাগরিক অসন্তুষ্ট। জনসাধারণের দৃষ্টিভঙ্গিও নিরাশাজনক, কেবল ২৭% মানুষ অর্থনীতি “ভালো” বা “চমৎকার” হিসেবে দেখছেন।
চাকরির বাজারেও উদ্বেগ ছড়িয়েছে; এক চতুর্থাংশের বেশি কর্মী আগামী বছরের বেকারত্ব নিয়ে আতঙ্কিত। বেকারত্বের হার ৪.৩% পৌঁছেছে, যা ২০২২ সালের পর সর্বোচ্চ। বিশেষজ্ঞরা Life cost বৃদ্ধিকেই সরকারি অচলাবস্থার চেয়ে বেশি প্রভাবশালী বলছেন। ৫৩% মানুষ অর্থনৈতিক পরিস্থিতির জন্য কংগ্রেসের রিপাবলিকান এবং রাষ্ট্রপতিকে দায়ী করেছেন।
অর্থনীতির এই সংকটজনিত জনপ্রিয়তা হ্রাস ২০২৬ সালের নির্বাচনের জন্য ট্রাম্পের পুনর্নির্বাচনের পরিকল্পনায় গুরুতর চ্যালেঞ্জ তৈরি করতে পারে।