তবে কর্মসূচির পূর্ণ সদস্যপদ পেতে প্রয়োজন সব EU সদস্য রাষ্ট্রের সম্মতি। এ ক্ষেত্রে গ্রিস ও সাইপ্রাস এখনও বিরোধী অবস্থান বজায় রেখেছে, যা ভবিষ্যতে আলোচনা ও কূটনৈতিক উত্তেজনার সম্ভাবনা বাড়াচ্ছে। SAFE প্রোগ্রামের মাধ্যমে তুরস্ক ও দক্ষিণ কোরিয়া যদি যুক্ত হয়, তবে তারা ইউরোপীয় প্রতিরক্ষা শিল্পে সরাসরি অবদান রাখতে পারবে এবং নতুন নিরাপত্তা প্রযুক্তিতে অংশগ্রহণের সুযোগ পাবেন।
এই পদক্ষেপের মাধ্যমে EU এর প্রতিরক্ষা সহযোগিতা সম্প্রসারণের পাশাপাশি ভূ-রাজনৈতিক ভারসাম্যও দৃঢ় করার পরিকল্পনা করা হচ্ছে।