বৈঠকে বাংলাদেশের ট্রেড অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট কমিশন গঠনের প্রস্তাবকে পাকিস্তান সমর্থন দিয়েছে। এছাড়া হাইড্রোজেন পার অক্সাইড পণ্যের ওপর এন্টি-ডাম্পিং ট্যাক্স প্রত্যাহার করা হয়েছে এবং চামড়া ও চিনি শিল্পে পাকিস্তানের সহযোগিতা চাওয়া হয়েছে। বৈঠকে দুই পক্ষ চা রফতানিতে শুল্কমুক্ত সুবিধা দেওয়ার বিষয়ে আলোচনা করেছে; বাংলাদেশ বছরে এক কোটি কেজি পর্যন্ত চা রফতানিতে এই সুবিধা পাবার সুযোগ পাবে।
উপরন্তু, এই সফরের সময় বেশ কয়েকটি সমঝোতা স্মারক (MoU) সই হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে, যা দুই দেশের বাণিজ্যিক সম্পর্ককে আরও শক্তিশালী করবে। বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন বলেন, প্রতিযোগিতামূলক বাজারমূল্য নিশ্চিত করা এবং শিল্পখাতের উন্নয়নে দুই দেশের যৌথ উদ্যোগ গুরুত্বপূর্ণ।