১৪ আগস্ট ডিএনসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তার স্বাক্ষরে ভূমি মন্ত্রণালয়, গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়, জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষ, রাজউক, জেলা প্রশাসক, সহকারী কমিশনার (ভূমি) এবং রেজিস্ট্রার কার্যালয়সহ বিভিন্ন দপ্তরে পাঠানো ওই চিঠিতে নগরের টেকসই উন্নয়ন ও বাসযোগ্যতা বজায় রাখতে প্রস্তাবিত পার্ক, খেলার মাঠ ও জলকেন্দ্রিক পার্কগুলো সংরক্ষণের গুরুত্ব তুলে ধরা হয়েছে।
চিঠিতে ভূমি ব্যবহার পরিবর্তন রোধ, খাজনা আদায়ের বিধি কার্যকর এবং ক্রয়-বিক্রয় স্থগিত করার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার অনুরোধ জানানো হয়। এর আগে ডিএনসিসির পঞ্চম বোর্ড সভায় এ বিষয়ে সর্বসম্মতিক্রমে অনুমোদন দেওয়া হয়। সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী প্রস্তাবিত স্থানে সচেতনতামূলক সাইনবোর্ড স্থাপন ও অননুমোদিত দখল প্রতিরোধে অভিযান শুরু হয়েছে।
ইতোমধ্যে আফতাবনগর সংলগ্ন বাড্ডা এলাকার সাঁতারকুল, বাড্ডা ও সুতিভোলা মৌজার প্রায় ১৫০ একর জলকেন্দ্রিক পার্ক এলাকায় সাইনবোর্ড স্থাপন শেষ হয়েছে। পাশাপাশি বৃহত্তর মিরপুর, কাফরুল, ক্যান্টনমেন্ট, খিলগাঁও, তুরাগ, পল্লবী ও দক্ষিণখানসহ মোট প্রায় ১,৫০০ একর জমিতে পার্ক, খেলার মাঠ ও জলাধার সংরক্ষণের কাজ চলছে।
ডিএনসিসি আশা করছে, ড্যাপ ২০২২-২০৩৫ অনুযায়ী এসব উদ্যোগ বাস্তবায়িত হলে রাজধানীর পরিবেশ ও জীবনমান উন্নত হবে এবং ঢাকাকে জলবায়ু সহনশীল নগরীতে রূপান্তর করা সহজ হবে।