১৪ আগস্ট গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, এসব বরাদ্দে বিধিমালা লঙ্ঘন ও কোটার সীমা অতিক্রমের প্রমাণ পাওয়া গেছে। তদন্তে জানা যায়, সংশ্লিষ্ট গাড়িচালকরা কোনো আনুষ্ঠানিক আবেদন না করেও প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের লিখিত নির্দেশনার ভিত্তিতে প্লট পেয়েছিলেন।
জাতীয় দৈনিকে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনের পর গঠিত দুটি পৃথক তদন্ত কমিটি এ বিষয়ে অনুসন্ধান চালায়। প্রতিবেদনে বলা হয়, ৩ থেকে ৫ কাঠা আয়তনের এসব প্লট বরাদ্দ নিয়মবহির্ভূত ছিল এবং আবেদনকারীরা প্রক্রিয়া অনুসরণ করেননি। তদন্ত শেষে কমিটিগুলো বরাদ্দ বাতিলের সুপারিশ করে, যা মন্ত্রণালয় বাস্তবায়ন করেছে।