রিটে পাথর লুটের ঘটনায় স্থানীয় প্রশাসনের নিষ্ক্রিয়তাকে প্রশ্নবিদ্ধ করে এ ঘটনার জন্য দায়ীদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ গ্রহণ এবং ভোলাগঞ্জ এলাকা সংরক্ষণের দাবি জানানো হয়। আদালত এ বিষয়ে রুল জারি করে জানতে চেয়েছে, প্রশাসনের নিস্ক্রিয়তা কেন বেআইনি ঘোষণা করা হবে না এবং সংরক্ষণে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা কেন নেওয়া হবে না।
এর আগে সকালে পাথর লুটের ঘটনায় দায়ীদের বিরুদ্ধে আইনগত পদক্ষেপ ও এলাকায় অতিরিক্ত আইনশৃঙ্খলা বাহিনী মোতায়েনের দাবিতে আরেকটি রিট হাইকোর্টে দাখিল করা হয়, যার শুনানির দিন নির্ধারণ করা হয়েছে আগামী রোববার (১৭ আগস্ট)। এই রিট করেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মীর একেএম নূরুন নবী।
স্থানীয় সূত্র ও বিভিন্ন মহলের অভিযোগ অনুযায়ী, গত এক বছরে কোম্পানীগঞ্জ ও গোয়াইনঘাট উপজেলায় অবৈধভাবে বিপুল পরিমাণ সাদা পাথর উত্তোলন করা হয়েছে। অভিযোগ রয়েছে, এসব কার্যক্রম দিনের বেলায় প্রশাসনের চোখের সামনে ঘটলেও কার্যকর কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি।