সুদানে নতুন করে ছড়িয়ে পড়েছে ভয়াবহ কলেরা প্রাদুর্ভাব, যার ফলে জনস্বাস্থ্য ব্যবস্থা একেবারে ভেঙে পড়েছে। দেশটির বিভিন্ন অঞ্চলে দ্রুতগতিতে ছড়িয়ে পড়া এই রোগে বহু মানুষ আক্রান্ত হচ্ছেন, তবে স্বাস্থ্যকর্মীরা সুরক্ষা সরঞ্জামের তীব্র সংকটে পড়েছেন, যা পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তুলেছে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) জানিয়েছে, চলতি বছরের মাঝামাঝি সময় থেকে সুদানের কয়েকটি রাজ্যে কলেরার উপস্থিতি ব্যাপকভাবে বাড়তে থাকে। যুদ্ধবিধ্বস্ত পরিস্থিতি ও চিকিৎসা সেবার অভাবে সংক্রমণ রোধ কার্যত অসম্ভব হয়ে উঠেছে। আক্রান্ত এলাকাগুলোর মধ্যে দারফুর, আল-জাজিরা এবং খার্তুম উল্লেখযোগ্য।
স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক স্বাস্থ্যকর্মীরা জানিয়েছেন, হাসপাতালে প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা গ্লাভস, মাস্ক, জীবাণুনাশক ও বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ নেই বললেই চলে। চিকিৎসা কর্মীরা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে সংক্রমিত রোগীদের সেবা দিয়ে যাচ্ছেন। বিশেষজ্ঞদের মতে, চলমান রাজনৈতিক অস্থিরতা, অবকাঠামোগত দুর্বলতা এবং জনগণের মধ্যে স্বাস্থ্য সচেতনতার অভাব—এই তিনটি কারণ মিলেই সুদানে কলেরা দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে।
মানবিক সহায়তার ঘাটতির কারণে আক্রান্তদের দ্রুত চিকিৎসা দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না, ফলে মৃতের সংখ্যা বাড়ার আশঙ্কা রয়েছে। জাতিসংঘের তত্ত্বাবধানে কিছুসংখ্যক মানবিক সহায়তা পৌঁছালেও তা প্রয়োজনের তুলনায় খুবই সীমিত। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে দ্রুত ও সমন্বিত সহায়তার আহ্বান জানিয়েছে স্থানীয় প্রশাসন ও স্বাস্থ্য বিভাগ।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) জানিয়েছে, চলতি বছরের মাঝামাঝি সময় থেকে সুদানের কয়েকটি রাজ্যে কলেরার উপস্থিতি ব্যাপকভাবে বাড়তে থাকে। যুদ্ধবিধ্বস্ত পরিস্থিতি ও চিকিৎসা সেবার অভাবে সংক্রমণ রোধ কার্যত অসম্ভব হয়ে উঠেছে। আক্রান্ত এলাকাগুলোর মধ্যে দারফুর, আল-জাজিরা এবং খার্তুম উল্লেখযোগ্য।
স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক স্বাস্থ্যকর্মীরা জানিয়েছেন, হাসপাতালে প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা গ্লাভস, মাস্ক, জীবাণুনাশক ও বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ নেই বললেই চলে। চিকিৎসা কর্মীরা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে সংক্রমিত রোগীদের সেবা দিয়ে যাচ্ছেন। বিশেষজ্ঞদের মতে, চলমান রাজনৈতিক অস্থিরতা, অবকাঠামোগত দুর্বলতা এবং জনগণের মধ্যে স্বাস্থ্য সচেতনতার অভাব—এই তিনটি কারণ মিলেই সুদানে কলেরা দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে।
মানবিক সহায়তার ঘাটতির কারণে আক্রান্তদের দ্রুত চিকিৎসা দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না, ফলে মৃতের সংখ্যা বাড়ার আশঙ্কা রয়েছে। জাতিসংঘের তত্ত্বাবধানে কিছুসংখ্যক মানবিক সহায়তা পৌঁছালেও তা প্রয়োজনের তুলনায় খুবই সীমিত। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে দ্রুত ও সমন্বিত সহায়তার আহ্বান জানিয়েছে স্থানীয় প্রশাসন ও স্বাস্থ্য বিভাগ।