বৃহস্পতিবার (৩ জুলাই) দুপুরে বনানীতে সেনা সদরে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি জানান, নির্বাচনের আগে দেশের বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে থাকা অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারে কাজ করছে সেনাবাহিনী। এখন পর্যন্ত লুট হওয়া অস্ত্রের ৮০ শতাংশ উদ্ধার করা হয়েছে।
গত দুই সপ্তাহে ২৬টি অবৈধ অস্ত্র, ১০০ রাউন্ড গুলি উদ্ধার এবং ৪৫ জন মাদক ব্যবসায়ী ও ২৩ জন সন্ত্রাসীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ৫ আগস্টের পর থেকে কিশোর গ্যাংয়ের বিরুদ্ধে অভিযান চালিয়ে ৪০০ জনের বেশি সদস্যকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি এখন অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। মব সহিংসতার বিরুদ্ধে সেনাবাহিনী এবার ‘জিরো টলারেন্স’ নীতিতে যাচ্ছে।
গুমের অভিযোগ প্রসঙ্গে তিনি জানান, কোনো সেনা সদস্য দোষী প্রমাণিত হলে তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এ সময় তিনি ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপের একটি প্রতিবেদনের প্রসঙ্গ উড়িয়ে দিয়ে বলেন, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী রোহিঙ্গা সশস্ত্র গোষ্ঠীকে প্রশিক্ষণ দিচ্ছে—এ ধরনের অভিযোগ ভিত্তিহীন।