ফাতেমা মোহাজেরানি তার বক্তব্যে বলেন, জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে সামরিক শক্তির গুরুত্ব বহুলাংশে প্রমাণিত। তিনি ১২ দিনের একটি যুদ্ধ এবং আট বছরের প্রতিরক্ষা যুদ্ধের উদাহরণ তুলে ধরে বলেন, এই দুটি ঘটনাই দেখিয়ে দিয়েছে যে, জাতীয় সংহতির পাশাপাশি শক্তিশালী সামরিক সক্ষমতা একটি জাতিকে রক্ষা করতে কতটা কার্যকর। তিনি জোর দিয়ে বলেন, প্রয়োজনীয় সামরিক শক্তি ছাড়া কোনো দেশ তার অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে পারে না।
কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রসঙ্গে মোহাজেরানি জানান, ইসলামী প্রজাতন্ত্র ইরানের প্রেসিডেন্ট প্রতিবেশী দেশগুলোর সঙ্গে সম্পর্ক জোরদার করতে একাধিক সফর করেছেন। এই সফরগুলোর মাধ্যমে তিনি বাণিজ্য এবং অন্যান্য কৌশলগত ক্ষেত্রে বৈচিত্র্য আনার ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন। একই সাথে তিনি পরিষ্কারভাবে বলেছেন, জনগণ ও দেশের স্বার্থ রক্ষায় ইরান সরকার কারও সঙ্গে কোনো আপস করে না। চীনসহ অন্যান্য প্রতিবেশী দেশের সঙ্গে ইরানের নিরবচ্ছিন্ন সম্পর্ক বজায় রয়েছে। তিনি আরও বলেন, পারস্পরিক সহযোগিতা বৃদ্ধির জন্য কূটনীতি একটি গুরুত্বপূর্ণ ভিত্তি হিসেবে কাজ করছে।