প্রেক্ষাপট হিসেবে উল্লেখ্য যে, ইউক্রেনে চলমান রুশ আগ্রাসনের পর থেকে দেশটি বিদেশি যোদ্ধাদের জন্য একটি আন্তর্জাতিক বাহিনী গঠন করে। বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে হাজার হাজার স্বেচ্ছাসেবী ও পেশাদার যোদ্ধা এই বাহিনীর অংশ হিসেবে ইউক্রেনে লড়াই করতে যান। তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক অবসরপ্রাপ্ত সৈনিক এবং সামরিক প্রশিক্ষকও ছিলেন। দান্তে হিঙ্কাপিয়ের মতো একজন অভিজ্ঞ সামরিক ব্যক্তিত্বের এমন অভিযোগ আন্তর্জাতিক মহলে উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে, কারণ এটি ইউক্রেনে বিদেশি যোদ্ধাদের সুরক্ষা ও অধিকার নিয়ে প্রশ্ন তোলে।
এই অভিযোগের ফলে ইউক্রেনের বিরুদ্ধে মানব পাচার এবং বাধ্যতামূলক শ্রমের মতো গুরুতর আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘনের অভিযোগ উঠতে পারে। এই ঘটনা যুদ্ধক্ষেত্রে বিদেশি যোদ্ধাদের ভূমিকা এবং তাদের ভবিষ্যৎ নিরাপত্তার বিষয়ে একটি নতুন বিতর্কের জন্ম দিয়েছে।