ইসরায়েলের সঙ্গে দীর্ঘদিনের নিরাপত্তা সমন্বয় নীতিতে এই সিদ্ধান্তকে এক অভূতপূর্ব পরিবর্তন হিসেবে দেখা হচ্ছে। বিশেষ করে সিনাই উপদ্বীপের কার্যক্রম নিয়ে দুই দেশের মধ্যে নিয়মিত তথ্য আদান-প্রদান হতো। এখন সেই প্রক্রিয়া আনুষ্ঠানিকভাবে বন্ধ হয়ে যাচ্ছে।
এর পাশাপাশি, মিসর আনুষ্ঠানিকভাবে হামাস নেতাদের কায়রোতে বসবাসের আমন্ত্রণ জানিয়েছে। ইসরায়েলের সম্ভাব্য হামলা থেকে তাদের পূর্ণ সুরক্ষা দেওয়ার নিশ্চয়তাও দিয়েছে দেশটি। বিষয়টি আঞ্চলিক রাজনীতিতে নতুন মাত্রা যোগ করবে বলে বিশ্লেষকরা মনে করছেন।
এই চমকপ্রদ পদক্ষেপে ফিলিস্তিনি আন্দোলনের প্রতি মিসরের অবস্থান আরও স্পষ্ট হলো, অন্যদিকে ইসরায়েল–মিসর সম্পর্কের টানাপোড়েন নতুন উচ্চতায় পৌঁছাতে পারে।
সূত্র: চ্যানেল 12