বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষে কমপক্ষে ১৯ জন নিহত এবং শতাধিক আহত হয়েছেন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য সেনাবাহিনী মোতায়েন করা হলেও, জনতা থামেনি; সাধারণ মানুষও বিক্ষোভে যোগ দিয়েছে। পাশাপাশি, সংসদ ভবন দখল এবং প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনে আগুন দেওয়ার ঘটনা সংঘটিত হয়েছে।
উল্লেখ্য, পদত্যাগের আগে কয়েকজন মন্ত্রীও তাদের দায়িত্ব থেকে সরে গেছেন। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে অন্যান্য মন্ত্রীরাও নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। এই পরিস্থিতির পরই কেপি শর্মা ওলি পদত্যাগের ঘোষণা দেন।
নেপালের রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা এবং জনমতের চাপ দেশের নেতৃত্বে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন এনেছে। এই পদত্যাগ নতুন রাজনৈতিক পরিস্থিতি এবং ক্ষমতার হস্তান্তরের দিকে ইঙ্গিত করছে।