তিনি বলেন, সামনে নির্বাচন আসছে এবং আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে রিভিউ করা হয়েছে। এর আগেও প্রধান উপদেষ্টা একই ধরনের একটি বৈঠক করেছিলেন। সেই ধারাবাহিকতায় আজকের বৈঠকে গুরুত্বপূর্ণ কিছু সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
প্রেস সচিব জানান, নির্বাচনকে ঘিরে মিথ্যা তথ্য ও গুজব ছড়ানোর প্রবণতা বাড়ছে এবং ভবিষ্যতে তা আরও তীব্র হতে পারে। এই ধরনের মিসইনফরমেশন দ্রুত শনাক্ত ও খণ্ডনের জন্য ন্যাশনাল ইনফরমেশন সেন্টারকে সক্রিয়ভাবে ব্যবহারের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
বৈঠকে সেনাবাহিনী, পুলিশ এবং স্থানীয় প্রশাসনের মধ্যে সমন্বয় জোরদারের কথাও বলা হয়েছে। সেপ্টেম্বর থেকে নির্বাচনের জন্য এক লাখ পঞ্চাশ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে বলে জানান শফিকুল আলম।
তিনি বলেন, নির্বাচনে সেনাবাহিনী স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে দায়িত্ব পালন করবে এবং এতে মোট ৬০ হাজার সেনা সদস্য কাজ করবেন।
নির্বাচনের তারিখ ৫ আগস্ট ঘোষণা আসবে কি না—এ প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এ বিষয়ে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত বা তথ্য নেই।
প্রধান উপদেষ্টার উপপ্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার জানান, বৈঠকে নির্বাচনী হটস্পট চিহ্নিত করতে নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা। পাশাপাশি প্রশাসনের রদবদল নিয়েও আলোচনা হয়েছে।