৩ জুলাই ঢাকা মহানগর সিনিয়র স্পেশাল জজ জাকির হোসেন গালিব স্বাক্ষরিত এ গেজেটে বলা হয়েছে, আসামিদের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি রয়েছে এবং আত্মগোপনে থাকায় তাদের গ্রেফতারের সম্ভাবনা নেই। তাই ১৯৫৮ সালের ক্রিমিনাল 'ল' অ্যামেন্ডমেন্ট অ্যাক্ট অনুসারে তাদের আগামী ধার্য তারিখে আদালতে হাজির হতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ব্যর্থ হলে অনুপস্থিতিতেই বিচার চলবে।
দুদক প্রসিকিউটর মীর আহমেদ আলী সালাম বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, ২০ জুলাই মামলাগুলোর পরবর্তী শুনানি অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে শেখ হাসিনা, শেখ রেহানা, জয়, রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক, টিউলিপ সিদ্দিক, আজমিনা সিদ্দিক ও পুতুলসহ ১০০ জনের বিরুদ্ধে ১২ থেকে ১৪ জানুয়ারির মধ্যে ছয়টি মামলা দায়ের করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। তদন্ত শেষে ১০ মার্চ চার্জশিট জমা দেওয়া হয়।
এ মামলাগুলোর মধ্যে কোনো একটিতে শেখ রেহানাকে প্রধান আসামি, অন্যটিতে আজমিনা সিদ্দিককে, আবার কোনোটিতে রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিককে প্রধান আসামি করা হয়। মামলার তদন্ত করেন দুদকের উপ-পরিচালক সালাহউদ্দিন, সহকারী পরিচালক আফনান জান্নাত কেয়া ও এস এম রাশেদুল হাসান।
প্রত্যেক মামলায় চার্জশিটভুক্ত আসামির সংখ্যা তদন্ত শেষে বেড়ে ১৬ থেকে ১৮ জনে দাঁড়ায়। ৬টি মামলায় মোট সাক্ষী রাখা হয়েছে ১৬ জন।