প্রশাসনের কর্মকর্তাদের সঙ্গে নিয়ে কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা সফরে যান জেলা প্রশাসক। ফেরার পথে টুকেরগাঁও এলাকায় চাচা ভাতিজা স্টোন ক্রাশার, মেসার্স আল করিম স্টোন ক্রাশার এবং নামবিহীন একটি মিল থেকে অবৈধভাবে রাখা পাথর জব্দ করা হয়। তবে তাৎক্ষণিকভাবে পাথরের সঠিক পরিমাণ জানা যায়নি। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রবিন মিয়া জানান, সার্ভেয়ারের মাধ্যমে মজুত পাথরের পরিমাপ শেষে পরিসংখ্যান প্রকাশ করা হবে।
সকালে দায়িত্ব নেওয়ার পরপরই ডিসি সারওয়ার ভোলাগঞ্জের সাদাপাথর এলাকায় যান। সেখানে ক্ষতিগ্রস্ত স্থানগুলো পরিদর্শন এবং ক্ষতিপূরণের কাজ তদারকি করেন তিনি। পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের তিনি বলেন, সাদাপাথরকে আগের অবস্থায় ফিরিয়ে আনতে সব ব্যবস্থা নেওয়া হবে। পাশাপাশি কারা এই লুটপাটে জড়িত এবং কীভাবে তা ঘটেছে, সে বিষয়েও তদন্ত চালানো হবে।
তিনি আরও জানান, সাদাপাথর থেকে যাতে ভবিষ্যতে আর কোনো পাথর চুরি না হয়, সে জন্য কঠোর নজরদারি চালু করা হচ্ছে।