এই নিষেধাজ্ঞা ২০১৯ সালে সিরিয়ার গৃহযুদ্ধ ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগে আরোপিত হয়েছিল, যার ফলে সিরিয়ার অর্থনীতি ভয়াবহভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
সিরিয়ার কর্মকর্তারা এ সিদ্ধান্তকে “ঐতিহাসিক মোড় পরিবর্তন” হিসেবে আখ্যা দিয়েছেন। তাদের মতে, এটি দেশটির পুনর্গঠন প্রক্রিয়া ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক পুনরুদ্ধারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
এখন সিনেটের অনুমোদিত বিলটি নিজস্ব সংস্করণে পাস হওয়ার পর প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের স্বাক্ষরের মাধ্যমে চূড়ান্ত আইনের রূপ নেবে।