সামরিক কর্মকর্তাদের দাবি, এ ধরনের মহড়া দ্রুত লক্ষ্য শনাক্তকরণ এবং স্বয়ংক্রিয় নির্দেশনায় আক্রমণ পরিচালনার দক্ষতা বাড়াবে। বিশেষ করে দুর্গম পাহাড়ি অঞ্চল কিংবা সীমান্তবর্তী উঁচু এলাকায় যেকোনো পরিস্থিতিতে কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার সামর্থ্য প্রদর্শন করতে চেয়েছে ভারতীয় বাহিনী।
বিশ্লেষকদের মতে, ভারতের এই মহড়া সীমান্ত নিরাপত্তা এবং কৌশলগত প্রস্তুতির অংশ, যা প্রতিবেশী রাষ্ট্রগুলোর প্রতি প্রতিরক্ষামূলক বার্তা হিসেবেও দেখা যেতে পারে।