নীতিমালার এই বিধানের প্রতি মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছেন মোবাইল অপারেটররা। গ্রামীণফোনের মতো কিছু অপারেটর এটিকে ইতিবাচক পদক্ষেপ হিসেবে দেখলেও, বাংলালিংক বিদেশি বিনিয়োগের ওপর এমন বাধ্যবাধকতার বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে।
নতুন নীতিমালায় দেশীয় বিনিয়োগের কাঠামো হিসেবে স্থানীয় অংশীদারদের সঙ্গে যৌথ উদ্যোগ, জাতীয় স্টক এক্সচেঞ্জে কোম্পানির তালিকাভুক্তি অথবা বিটিআরসি কর্তৃক অনুমোদিত অন্য কোনো ব্যবস্থা গ্রহণের কথা বলা হয়েছে। ১৯৮০ সালের ফরেন প্রাইভেট ইনভেস্টমেন্ট (প্রমোশন অ্যান্ড প্রোটেকশন) অ্যাক্ট অনুযায়ী, লাইসেন্সপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠানগুলো ৮৫ শতাংশ পর্যন্ত বিদেশি ইকুইটির যোগ্য। নতুন এই বিধির সম্পূর্ণ পরিপালন নিশ্চিত করতে নীতি অনুমোদনের দিন থেকে তিন বছরের সময়সীমা দেওয়া হয়েছে।
নতুন নীতিমালায় দেশীয় বিনিয়োগের কাঠামো হিসেবে স্থানীয় অংশীদারদের সঙ্গে যৌথ উদ্যোগ, জাতীয় স্টক এক্সচেঞ্জে কোম্পানির তালিকাভুক্তি অথবা বিটিআরসি কর্তৃক অনুমোদিত অন্য কোনো ব্যবস্থা গ্রহণের কথা বলা হয়েছে। ১৯৮০ সালের ফরেন প্রাইভেট ইনভেস্টমেন্ট (প্রমোশন অ্যান্ড প্রোটেকশন) অ্যাক্ট অনুযায়ী, লাইসেন্সপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠানগুলো ৮৫ শতাংশ পর্যন্ত বিদেশি ইকুইটির যোগ্য। নতুন এই বিধির সম্পূর্ণ পরিপালন নিশ্চিত করতে নীতি অনুমোদনের দিন থেকে তিন বছরের সময়সীমা দেওয়া হয়েছে।
বাংলালিংকের চিফ করপোরেট অ্যান্ড রেগুলেটরি অ্যাফেয়ার্স অফিসার তাইমুর রহমান সরকারের এই উদ্যোগকে স্বাগত জানালেও মালিকানার সীমা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, “বাধ্যতামূলক মালিকানা সীমা বিদেশি বিনিয়োগকে নিরুৎসাহিত করতে পারে।” তবে তিনি ডিজিটাল বিভাজন দূর করতে সরকারের সঙ্গে কাজ করার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেন।
অন্যদিকে, গ্রামীণফোনের চিফ করপোরেট অ্যাফেয়ার্স অফিসার তানভীর মোহাম্মদ নতুন নীতিকে একটি ইতিবাচক পদক্ষেপ হিসেবে বর্ণনা করেছেন। তিনি বলেন, “এটি খণ্ডিত লাইসেন্সিং থেকে একীভূত লাইসেন্সিংয়ের দিকে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ, যা টেলিকম খাতের জন্য উপকারী হবে।” তিনি সরকারকে দ্রুত একটি বাস্তবসম্মত নীতিমালা চূড়ান্ত করার আহ্বান জানান।