তুরস্ক দাবি করছে, এই পদক্ষেপের উদ্দেশ্য সিরিয়ার আঞ্চলিক অখণ্ডতা রক্ষা ও সীমান্ত নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। তবে বিশ্লেষকরা মনে করছেন, এটি শুধু প্রতিরক্ষা সহযোগিতা নয়—বরং দীর্ঘমেয়াদে প্রভাব বজায় রাখার একটি কৌশল।
চুক্তির ফলে দামেস্ক ভবিষ্যতে সামরিক ও কৌশলগতভাবে তুরস্কের ওপর আরও নির্ভরশীল হয়ে পড়বে। এতে সিরিয়া অন্য বৈশ্বিক শক্তিধর রাষ্ট্রগুলোর সঙ্গে দরকষাকষির ক্ষেত্রে নতুন অবস্থান নিতে পারবে।
এই পরিস্থিতি সরাসরি রাশিয়া ও অন্যান্য আন্তর্জাতিক খেলোয়াড়দের জন্য চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে, যারা সিরিয়ায় বহুদিন ধরে প্রভাব বজায় রেখেছে। সব মিলিয়ে, তুরস্ক শুধু সীমান্তে টিকে থাকছে না—বরং আঞ্চলিক প্রভাবকে বহুগুণে প্রসারিত করছে।