চুক্তির আওতায় সুদানে সরবরাহ করা হবে বিভিন্ন আধুনিক সামরিক প্রযুক্তি ও অস্ত্রশস্ত্র, যার মধ্যে রয়েছে Ababeel-5 ড্রোন, MiG-21 এর ইঞ্জিন, ASV Mohafiz সাঁজোয়া যান এবং HQ-9 ও HQ-6 বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা। এসব সরঞ্জাম সুদানের সামরিক অবকাঠামোকে নতুন মাত্রায় উন্নীত করবে বলে মনে করা হচ্ছে।
এ চুক্তি বাস্তবায়িত হয়েছে পাকিস্তান সফরে থাকা এক উচ্চ-পর্যায়ের সুদানি সামরিক প্রতিনিধিদলের উপস্থিতিতে। প্রতিনিধিদলের নেতৃত্বে ছিলেন দেশটির বিমান বাহিনী প্রধান লেফটেন্যান্ট জেনারেল প্লট আল-তাহির মোহাম্মদ আল-আওয়াদ আল-আমিন। বিশ্লেষকরা মনে করছেন, এটি শুধু সামরিক সক্ষমতা বৃদ্ধির পদক্ষেপ নয়, বরং সুদানের আঞ্চলিক সামরিক সম্পর্ক জোরদারের কৌশলও বটে।
বর্তমানে অর্থনৈতিক চাপে থাকা দেশটি সামরিক সমাধানের দিকে বেশি মনোযোগ দিচ্ছে, যা এই চুক্তির মাধ্যমে স্পষ্ট হয়েছে। একই সঙ্গে পাকিস্তান ও তুরস্কের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ প্রতিরক্ষা সম্পর্ক গড়ে তোলার প্রচেষ্টার অংশ হিসেবেও এ সমঝোতাকে দেখা হচ্ছে।