শনিবার (২ আগস্ট) এক বার্তায় পুলিশ সদর দফতর জানায়, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ও কিছু অনলাইন প্ল্যাটফর্মে ‘সুমাইয়া জাফরিন’ নামে এক নারীকে বাংলাদেশ পুলিশের এএসপি বলে উল্লেখ করা হয়েছে। তবে বাংলাদেশ পুলিশে এই নামে কোনো নারী কর্মকর্তা নেই।
এর আগে গত ৩১ জুলাই ঢাকা সেনানিবাসের অফিসার্স মেসে সেনাসদরের মিলিটারি অপারেশনস পরিদফতরের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. নাজিম-উদ-দৌলা জানান, আওয়ামী লীগের কর্মীদের প্রশিক্ষণ দিচ্ছেন মেজর সাদিক—এমন তথ্য পাওয়ার পর তাকে সেনাবাহিনীর হেফাজতে নেওয়া হয়েছে এবং জিজ্ঞাসাবাদ চলছে।
তিনি বলেন, বিষয়টি তদন্তাধীন। দোষ প্রমাণিত হলে সেনাবাহিনীর প্রচলিত নিয়মে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এ ঘটনার পরই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মেজর সাদিকের স্ত্রীকে পুলিশের এএসপি হিসেবে পরিচয় দিয়ে গুজব ছড়িয়ে পড়ে।