“পরিকল্পিত বনায়ন করি, সবুজ বাংলাদেশ গড়ি”—এই স্লোগানকে সামনে রেখে ফেনী শহরে শুরু হয়েছে সপ্তাহব্যাপী বৃক্ষমেলা ও বৃক্ষরোপণ অভিযান। বুধবার (২৩ জুলাই) মিজান রোডের শহীদ জহির রায়হান হল মাঠে মেলার উদ্বোধন করেন জেলা প্রশাসক সাইফুল ইসলাম। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) মো. আরিফুল ইসলাম সিদ্দিকী।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে জেলা প্রশাসক বলেন, “পরিকল্পিত নগরায়ন ও বনায়নের মাধ্যমে পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা করা সম্ভব। দেশের প্রতিটি নাগরিকের উচিত অন্তত একটি গাছ লাগানো।” তিনি আরও বলেন, “অপরিকল্পিত নগরায়ন, পুকুর-খাল-বিল দখল এবং গাছপালা নিধনের ফলে প্রাকৃতিক দুর্যোগ বাড়ছে, যা বন্ধ করতে হবে।” অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বিভাগীয় বন কর্মকর্তা মোহাম্মদ রুহুল আমিন।
মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ফেনী সরকারি কলেজের উদ্ভিদবিদ্যা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মুহাম্মদ মোশারফ হোসেন। এ সময় আরও বক্তব্য দেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) ফাতিমা সুলতানা, নার্সারি মালিক সমিতির সভাপতি আবু বক্কর এবং করাতকল মালিক সমিতির সভাপতি আমির হোসেন চৌধুরী মোজাম্মেল।
অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন ছাগলনাইয়া রেঞ্জ কর্মকর্তা মো. মামুন মিয়া। উপস্থিত ছিলেন সদর উপজেলা রেঞ্জ কর্মকর্তা বাবুল চন্দ্র ভৌমিক, সোনাগাজী রেঞ্জ কর্মকর্তা তাজ উদ্দিনসহ বন বিভাগের কর্মকর্তারা। মেলায় ফলজ, বনজ, ঔষধি গাছ, মাশরুম এবং পরিবেশবান্ধব পণ্যসহ ১০টি স্টল অংশগ্রহণ করে।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে জেলা প্রশাসক বলেন, “পরিকল্পিত নগরায়ন ও বনায়নের মাধ্যমে পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা করা সম্ভব। দেশের প্রতিটি নাগরিকের উচিত অন্তত একটি গাছ লাগানো।” তিনি আরও বলেন, “অপরিকল্পিত নগরায়ন, পুকুর-খাল-বিল দখল এবং গাছপালা নিধনের ফলে প্রাকৃতিক দুর্যোগ বাড়ছে, যা বন্ধ করতে হবে।” অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বিভাগীয় বন কর্মকর্তা মোহাম্মদ রুহুল আমিন।
মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ফেনী সরকারি কলেজের উদ্ভিদবিদ্যা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মুহাম্মদ মোশারফ হোসেন। এ সময় আরও বক্তব্য দেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) ফাতিমা সুলতানা, নার্সারি মালিক সমিতির সভাপতি আবু বক্কর এবং করাতকল মালিক সমিতির সভাপতি আমির হোসেন চৌধুরী মোজাম্মেল।
অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন ছাগলনাইয়া রেঞ্জ কর্মকর্তা মো. মামুন মিয়া। উপস্থিত ছিলেন সদর উপজেলা রেঞ্জ কর্মকর্তা বাবুল চন্দ্র ভৌমিক, সোনাগাজী রেঞ্জ কর্মকর্তা তাজ উদ্দিনসহ বন বিভাগের কর্মকর্তারা। মেলায় ফলজ, বনজ, ঔষধি গাছ, মাশরুম এবং পরিবেশবান্ধব পণ্যসহ ১০টি স্টল অংশগ্রহণ করে।