প্রধান উপদেষ্টা বলেন, “জাপান বাংলাদেশের বিশ্বস্ত বন্ধু। আমি সম্প্রতি জাপান সফরে গিয়ে যে উষ্ণতা ও আতিথেয়তা পেয়েছি, তা আমাকে গভীরভাবে স্পর্শ করেছে।”
মিয়াজাকি জানান, এশিয়ায় বাংলাদেশ জাপানের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার। তিনি বাংলাদেশের উন্নয়ন যাত্রায় জাপানের অব্যাহত সহযোগিতার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেন এবং জুলাইয়ের আন্দোলনে নিহত ও আহতদের প্রতি গভীর শোক জানান।
বৈঠকে অধ্যাপক ইউনূস মাতারবাড়ি প্রকল্পকে “বাংলাদেশের ভবিষ্যতের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চল” হিসেবে উল্লেখ করেন এবং দেশের সামুদ্রিক সম্ভাবনার দিকটি তুলে ধরে বলেন, “আমরা একটি সমুদ্রভিত্তিক অর্থনীতিতে পরিণত হতে চাই।”
তিনি আরও বলেন, “অনেক তরুণ জাপানে কাজ করতে যেতে চায়, কিন্তু ভাষা একটি বড় বাধা। আমরা প্রস্তাব দিয়েছি—জাপানি শিক্ষকরা বাংলাদেশে এসে অথবা অনলাইনের মাধ্যমে ভাষা ও কর্মস্থলের আচরণ শেখাতে পারেন।”
বৈঠকে তরুণদের জন্য জাপানে পড়াশোনার বৃত্তি ও কর্মসংস্থানের সুযোগ বৃদ্ধির আহ্বানও জানান প্রধান উপদেষ্টা।