বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, আইটি ভবনে (ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদে) ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে সোহরাওয়ার্দী হলের শিক্ষার্থীদের জন্য। এই কেন্দ্রে মোট ভোটার সংখ্যা ৪,০৫৫ জন।
শহীদ রিদয় চন্দ্র তরুয়া ভবনে (কলা ও মানববিদ্যা অনুষদের নতুন ভবন) ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। এখানে শাহজালাল হলের ভোটার সংখ্যা ২ হাজার ৬৬৬জন। এ.এফ রহমান হলের ভোটার সংখ্যা ১ হাজার ৩০৭ এবং আলাওল হলের ভোটার সংখ্যা ১ হাজার ২৯০ জন।
বিজ্ঞান অনুষদ ভবনে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। এখানে ভোট দিবেন শাহ আমানত হলের ২ হাজার ২৪৭ জন, শহীদ আব্দুর রব হলের ১৭৭৫ জন, মাস্টার দা সূর্যসেন হলের ৫১৬ জন শিক্ষার্থী।
ড. মোহাম্মদ ইউনুস ভবনে (সমাজবিজ্ঞান অনুষদ ভবন) নবাব ফয়জুননেছা হলের ১১৭৯ জন, শামসুন্নাহার হলের ২২৯১ জন, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া হলের ২৪৮৭ জন, অতীশ দীপংকর হলের ৬৪৯ জন শিক্ষার্থী ভোট দিবেন।
ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদ ভবনে ভোট দিবেন, প্রীতিলতা হলের ২ হাজার ৫৫৫ জন, বিজয়–২৪ হলের ২ হাজার ৬০৪ জন, শহীদ ফরহাদ হোসেন হলের ১৭৬০ জন, শিল্পী রশিদ চৌধুরী হোস্টেলের ১৫৪ জন শিক্ষার্থী।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, এ তালিকা নির্বাচনকালীন প্রশাসনিক ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সহায়তার জন্য সংশ্লিষ্ট দপ্তরসমূহে পাঠানো হয়েছে।
নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. এ. এম. আরিফুল হক সিদ্দিকী স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘আগামী নির্বাচনকে সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করার জন্য এই ভোটকেন্দ্রগুলো নির্ধারণ করা হয়েছে। সংশ্লিষ্ট সবাইকে নির্দেশনা অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য অনুরোধ করা হলো।’
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে দীর্ঘ ৩৫ বছর পর চাকসু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। এ উপলক্ষে পুরো ক্যাম্পাসে ইতোমধ্যেই উৎসবমুখর পরিবেশ বিরাজ করছে।