সির্বিয়ান প্রতিষ্ঠান Vlatacom সাম্প্রতিক প্রতিরক্ষা মেলায় তাদের vMOAB-4T মডেলটি পরিচয় করিয়েছে, যা Massive Ordnance Air Blast (MOAB) টাইপের শক্তিশালী নন-নিউক্লিয়ার বোমার আঞ্চলিক বিকল্প হিসেবে উপস্থাপিত হচ্ছে। কোম্পানি ও প্রদর্শনী রিপোর্ট অনুযায়ী এই পরিবারে ৪, ৭ এবং ১০ টন ভ্যারিয়েন্ট থাকার কথা বলা হয়েছে; একক ওয়ারহেডে হাজারো কেজি বিস্ফোরণীয় উপাদান থাকতে পারে এবং কৌশলগত লক্ষ্যবস্তু ধ্বংস করার জন্য এটি ডিজাইন করা হয়েছে।
প্রতিবেদনগুলোতে উল্লেখ আছে যে vMOAB-4T-এ GNSS/INS নির্দেশিত গাইডিং ও লেজ-নিয়ন্ত্রিত টেইল/গ্লাইড কিট থাকে, ফলে এই ধরনের ব্যারেজ-টাইপ বোমা নকল-ধারণার তুলনায় বেশি নির্ভুলভাবে লক্ষ্যে আছড়ে পড়তে সক্ষম—এটি ধরে নেওয়া যায় যে স্ট্রাইক পরিকল্পনার জটিলতা ও বিমান বহরের যোগ্যতা বিবেচনা করে ক্রেতা দেশগুলো এসব মাপছে। মিশরীয় সেনাবাহিনী যদি এই ধরনের বিকল্প গ্রহণ করে, তবে তাদের স্ট্রাইক-সক্ষমতা ও কৌশলগত অপশন দুটোই বৃদ্ধি পাবে।
'মাদার অব অল বম্বস’ নামটি ইতিহাসে সবচেয়ে বড় নন-নিউক্লিয়ার বোমার সঙ্গে যুক্ত; যুক্তরাষ্ট্রের GBU-43/B MOAB-এর ব্যবহার ও পরিণতিই অনেকে স্মরণ করেন। ভ্ল্যাটাকমের vMOAB সিরিজকে এই ধরণের আঘাতকারক সামর্থ্যের অঞ্চলেই স্থাপন করা হচ্ছে, যদিও আকার, বিতরণব্যবস্থা ও কন্ট্রোলিং প্ল্যাটফর্ম—যেমন কোন ধরণের বিমান বা কার্গো প্ল্যাটফর্ম হবে—এসব নির্ণয়কেই বাস্তব কার্যকরতার মূল বলে মনে করা হয়। পশ্চিম এশিয়া ও উত্তর আফ্রিকার ভূরাজনৈতিক সংবেদনশীলতা বিবেচনায় এমন অস্ত্রের আত্মপ্রকাশ বা ক্রয়ই হয়ে উঠতে পারে নিকটস্থ বিভিন্ন দেশের মাঝে উদ্বেগ ও প্রতিক্রিয়ার কারণ।
অস্ত্রের কৃত্রিম বিস্তার ও বড়-হার্ড-প্রতিষ্ঠানবিরোধী সক্ষমতা সামরিক ও কূটনৈতিক সমীকরণ বদলে দিতে পারে—বিশেষ করে যদি ক্রেতা দেশ সরাসরি অথবা পরোক্ষভাবে সীমান্ত-সংকট বা ঘেঁষে থাকা বিরোধিতায় ব্যবহার করে। পাশাপাশিই, বড় মাপের বোমা সরবরাহ ও ক্রয় আন্তর্জাতিক পারস্পরিক প্রতিরোধনীতি, রপ্তানি-নিয়ন্ত্রণ এবং অঞ্চলভিত্তিক নিরাপত্তা কাঠামোর আলোচনারও বিষয় হয়ে দাঁড়াবে। এই খবরে মিশরের প্রতিক্রিয়া, ক্রয়চুক্তির আনুষ্ঠানিকতা ও সরবরাহ চেইন বিষয়ে পরবর্তী সরকারি ঘোষণা–খবর মনোযোগের দাবি রাখে।
'মাদার অব অল বম্বস’ নামটি ইতিহাসে সবচেয়ে বড় নন-নিউক্লিয়ার বোমার সঙ্গে যুক্ত; যুক্তরাষ্ট্রের GBU-43/B MOAB-এর ব্যবহার ও পরিণতিই অনেকে স্মরণ করেন। ভ্ল্যাটাকমের vMOAB সিরিজকে এই ধরণের আঘাতকারক সামর্থ্যের অঞ্চলেই স্থাপন করা হচ্ছে, যদিও আকার, বিতরণব্যবস্থা ও কন্ট্রোলিং প্ল্যাটফর্ম—যেমন কোন ধরণের বিমান বা কার্গো প্ল্যাটফর্ম হবে—এসব নির্ণয়কেই বাস্তব কার্যকরতার মূল বলে মনে করা হয়। পশ্চিম এশিয়া ও উত্তর আফ্রিকার ভূরাজনৈতিক সংবেদনশীলতা বিবেচনায় এমন অস্ত্রের আত্মপ্রকাশ বা ক্রয়ই হয়ে উঠতে পারে নিকটস্থ বিভিন্ন দেশের মাঝে উদ্বেগ ও প্রতিক্রিয়ার কারণ।
অস্ত্রের কৃত্রিম বিস্তার ও বড়-হার্ড-প্রতিষ্ঠানবিরোধী সক্ষমতা সামরিক ও কূটনৈতিক সমীকরণ বদলে দিতে পারে—বিশেষ করে যদি ক্রেতা দেশ সরাসরি অথবা পরোক্ষভাবে সীমান্ত-সংকট বা ঘেঁষে থাকা বিরোধিতায় ব্যবহার করে। পাশাপাশিই, বড় মাপের বোমা সরবরাহ ও ক্রয় আন্তর্জাতিক পারস্পরিক প্রতিরোধনীতি, রপ্তানি-নিয়ন্ত্রণ এবং অঞ্চলভিত্তিক নিরাপত্তা কাঠামোর আলোচনারও বিষয় হয়ে দাঁড়াবে। এই খবরে মিশরের প্রতিক্রিয়া, ক্রয়চুক্তির আনুষ্ঠানিকতা ও সরবরাহ চেইন বিষয়ে পরবর্তী সরকারি ঘোষণা–খবর মনোযোগের দাবি রাখে।