নির্বাচন কমিশনের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বিশ্ববিদ্যালয়ের যথাযথ কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জাকসুর গঠনতন্ত্রের ৪ ও ৮ ধারা অনুসারে অমর্ত্য রায় ভোটার এবং প্রার্থী হিসেবে অযোগ্য বিবেচিত হয়েছেন। ফলে প্রার্থী ও ভোটার তালিকা থেকে তার নাম প্রত্যাহার করা হয়েছে।
গঠনতন্ত্র অনুযায়ী, বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়মিত ও বৈধ শিক্ষার্থীরাই শিক্ষার্থী সংসদের সদস্য, ভোটার এবং প্রার্থী হওয়ার যোগ্য। সেখানে বলা হয়েছে, স্নাতক (সম্মান) শ্রেণির শিক্ষার্থীরা সর্বোচ্চ ৬ বছর এবং স্নাতকোত্তর শ্রেণির শিক্ষার্থীরা সর্বোচ্চ ২ বছর শিক্ষার্থী সংসদের ভোটার হতে পারবেন। তবে ফার্মেসি বিভাগের কোর্স ৫ বছর মেয়াদি হওয়ায় তাদের জন্য এ সময়সীমা সর্বোচ্চ ৭ বছর এবং চারুকলা বিভাগের স্নাতকোত্তর শিক্ষার্থীদের জন্য মেয়াদ নির্ধারণ করা হয়েছে ৩ বছর।
গঠনতন্ত্র অনুযায়ী, বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়মিত ও বৈধ শিক্ষার্থীরাই শিক্ষার্থী সংসদের সদস্য, ভোটার এবং প্রার্থী হওয়ার যোগ্য। সেখানে বলা হয়েছে, স্নাতক (সম্মান) শ্রেণির শিক্ষার্থীরা সর্বোচ্চ ৬ বছর এবং স্নাতকোত্তর শ্রেণির শিক্ষার্থীরা সর্বোচ্চ ২ বছর শিক্ষার্থী সংসদের ভোটার হতে পারবেন। তবে ফার্মেসি বিভাগের কোর্স ৫ বছর মেয়াদি হওয়ায় তাদের জন্য এ সময়সীমা সর্বোচ্চ ৭ বছর এবং চারুকলা বিভাগের স্নাতকোত্তর শিক্ষার্থীদের জন্য মেয়াদ নির্ধারণ করা হয়েছে ৩ বছর।
এই বিধানের ভিত্তিতেই প্রত্নতত্ত্ব বিভাগের ২০১৭-১৮ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী অমর্ত্য রায়কে ভোটার ও প্রার্থী হওয়ার ক্ষেত্রে অযোগ্য ঘোষণা করা হয়।