সাথী আক্তারের দাবি, তিনি ফেসবুকে পোড়া একটি জাতীয় পরিচয়পত্রের ছবি দেখে লামিয়ার সন্ধান পেয়েছেন বলে ধারণা করছেন। লামিয়ার মোবাইল ফোন বন্ধ এবং রাজধানীর বিভিন্ন হাসপাতালে খোঁজ নিয়েও তাকে পাওয়া যায়নি।
আসমাউল হোসনা মাইলস্টোন স্কুলের তৃতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থী। দুর্ঘটনার সময় সে স্কুলেই ছিল।
এদিকে, উম্মে আফিয়া নামে আরও এক শিক্ষার্থীর খোঁজে স্বজনেরা স্কুলে উপস্থিত হন। আফিয়ার চাচি শম্পা আক্তার জানান, ক্লাস শেষে কোচিংয়ে থাকার কথা ছিল তার, কিন্তু দুর্ঘটনার পর থেকে কোথাও খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না।
সোমবার দুপুরে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর একটি প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত হয়। এখন পর্যন্ত ২০ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে এবং আহত হয়েছেন দেড় শতাধিক। আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদফতর (আইএসপিআর) এই তথ্য নিশ্চিত করেছে।