তিনি বলেন, সেপ্টেম্বরে প্রবাসী ভোটারদের জন্য ভোটার এডুকেশন কার্যক্রম শুরু হবে। ইতোমধ্যে রাজনৈতিক দল ও প্রার্থীদের জন্য আচরণবিধিমালা চূড়ান্ত করা হয়েছে।
প্রবাসীদের ভোটগ্রহণ প্রসঙ্গে কমিশনার সানাউল্লাহ বলেন, প্রার্থীর নাম ছাড়াই শুধু প্রতীকসহ ব্যালট পাঠানো হবে। ব্যালট যাবে বাংলাদেশ পোস্ট অফিসের মাধ্যমে। সময় বাঁচাতে এমন ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। তবে কোনো আসনে প্রার্থী একক থাকলে সেখানে প্রবাসীদের পোস্টাল ব্যালট বন্ধ করে দেওয়া হবে।
প্রতিটি এক লাখ প্রবাসী ভোটারের জন্য ছয় থেকে সাত কোটি টাকা খরচ হবে বলে জানান তিনি। ভোটার তালিকা আইনে বলা আছে, ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত যাঁরা ভোটার হবেন, তাঁরা নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে পারবেন।
প্রবাসীদের ভোটদানে রেজিস্ট্রেশনের জন্য তিন সপ্তাহ সময় নির্ধারণ করা হবে। দেশে আইনি হেফাজতে থাকা ব্যক্তি, সরকারি কর্মচারী এবং নির্বাচনের দায়িত্বে নিয়োজিত ব্যক্তিরাও পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে পারবেন।
এদিকে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার জাতীয় নির্বাচন আয়োজনের প্রক্রিয়া শুরু করেছে। প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় থেকে বুধবার নির্বাচন কমিশনকে পাঠানো এক চিঠিতে ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারির মধ্যে রমজানের আগে নির্বাচন সম্পন্ন করার অনুরোধ জানানো হয়।
চিঠিতে উল্লেখ করা হয়, নির্বাচন যেন অবাধ, সুষ্ঠু, শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর হয় সে লক্ষ্যে এখন থেকেই প্রস্তুতি নিতে হবে।