হামলাটি মসজিদে সবচেয়ে ভিড়ের সময়ে ঘটানো হয়, যাতে হতাহতের সংখ্যা বাড়ে। স্থানীয় সূত্রগুলো বলছে, এই আক্রমণ সরাসরি বেসামরিকদের লক্ষ্য করেই চালানো হয়েছিল। কারণ সুদানি সেনারা সাধারণত ঘাঁটির ভেতরেই জুমার নামাজ আদায় করে থাকেন, ফলে মসজিদে সামরিক উপস্থিতি প্রায় ছিল না।
আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থাগুলো ইতোমধ্যে এই ঘটনাকে যুদ্ধাপরাধ হিসেবে চিহ্নিত করার দাবি জানিয়েছে। সুদানের চলমান সংঘাতে এ ধরনের বেসামরিক হত্যাযজ্ঞ দেশটিকে আরও গভীর মানবিক সংকটে ঠেলে দিচ্ছে।