সম্মেলনটির আয়োজন করে ‘ইসলামিক ডায়ালগ নেটওয়ার্ক’। এতে ইমাম, গবেষক, তরুণ নেতা, রাজনীতিক ও নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিরা অংশ নেন। বক্তারা বলেন, ইসলামোফোবিয়া কেবল মুসলিমদের নয়, বরং নরওয়ের সামাজিক সংহতি ও গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের জন্যও হুমকি। মেয়র অ্যান লিনবো উদ্বোধনী বক্তব্যে বলেন, “ন্যায়ভিত্তিক ও ঐক্যবদ্ধ সমাজ গঠনে ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান, নাগরিক সংগঠন ও সরকারি কর্তৃপক্ষের মধ্যে ঘনিষ্ঠ সহযোগিতা অপরিহার্য।”
আয়োজক সংস্থার পক্ষ থেকে জানানো হয়, এই প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে ইসলামভীতির বিরুদ্ধে নরওয়ের প্রচেষ্টা নতুন মাত্রা পেয়েছে। শিক্ষা, জনসচেতনতা, সংলাপ ও প্রাতিষ্ঠানিক পদক্ষেপের মাধ্যমে ঘৃণা ও বিদ্বেষ প্রতিরোধই এখন তাদের মূল লক্ষ্য।
বিশেষজ্ঞদের মতে, সরকার ও নাগরিক সমাজের এই যৌথ উদ্যোগ নরওয়েতে ধর্মীয় বৈষম্য মোকাবিলায় তথ্যনির্ভর ও প্রাতিষ্ঠানিক পদক্ষেপের এক নতুন মডেল তৈরি করেছে, যা ভবিষ্যতে ইউরোপের অন্যান্য দেশেও দৃষ্টান্ত হতে পারে।
সূত্র: দ্য ইসলামিক ইনফরমেশন
ডেস্ক রিপোর্ট