ফাঁস হওয়া নথি থেকে আরও জানা যায়, বিমানের ইলেকট্রনিক প্রতিরক্ষা সক্ষমতা বাড়ানোর জন্য ২৪টি L-265M10-02 Khibiny-M ইলেকট্রনিক জ্যামিং ইউনিট রপ্তানির প্রয়োজনীয়তা চিহ্নিত করা হয়েছে। এর বিনিময়ে ইরানের Shahed-136 আক্রমণকারী ড্রোনের উৎপাদন কারখানার তথ্য রাশিয়ার দিকে সরবরাহ করার সম্ভাব্য ইঙ্গিত পাওয়া গেছে।
বিশ্লেষকরা মনে করছেন, চুক্তিটি বাস্তবায়িত হলে ইরানের বিমান শক্তি উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পাবে। Su-35 এর Irbis-E রাডার, দীর্ঘ-পাল্লার এয়ার-টু-এয়ার ক্ষেপণাস্ত্র ও উন্নত জ্যামিং প্রতিরোধ ব্যবস্থা ইরানের আকাশ প্রতিরক্ষা ও আক্রমণাত্মক সক্ষমতাকে শক্তিশালী করবে।