ইইউ কর্তৃপক্ষ ধারণা করছে, যদি হাঙ্গেরি ও স্লোভাকিয়া পর্যায়ক্রমে রুশ তেলের ওপর তাদের নির্ভরশীলতা কমাতে ব্যর্থ হয়, তবে ড্রুজবা পাইপলাইন দিয়ে আসা তেলের ওপর শুল্ক আরোপ করা হতে পারে। এই পাইপলাইন দিয়ে রাশিয়া থেকে সরাসরি তেল আমদানি করে দেশ দুটি।
ইইউর এই সম্ভাব্য পদক্ষেপ হাঙ্গেরি ও স্লোভাকিয়ার জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ তৈরি করতে পারে, কারণ তারা দীর্ঘদিন ধরে এই তেলের ওপর নির্ভরশীল। তাদের জ্বালানি চাহিদা পূরণের জন্য বিকল্প উৎস খুঁজে বের করা একটি কঠিন কাজ। এই চাপ ইইউ সদস্য রাষ্ট্রগুলোর মধ্যে ঐক্যের অভাব এবং ইউক্রেন সংকটের অর্থনৈতিক প্রভাব মোকাবিলায় মতপার্থক্যের বিষয়টিও সামনে নিয়ে এসেছে।