নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তা এবং সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞরা বলেন, সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামানের নেতৃত্বে সশস্ত্র বাহিনী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নিরপেক্ষভাবে দায়িত্ব পালন করবে। এর ফলে সেনাবাহিনী নির্বাচনী অপরাধে বিনা পরোয়ানায় গ্রেপ্তারের ক্ষমতা পাবেন, যা দীর্ঘ ১৬ বছর পর পুনর্বহাল হচ্ছে। নির্বাচনী আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় এই পদক্ষেপ ভোটারদের জন্য স্বস্তি এবং নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে বলে আশা করা হচ্ছে।
২০১১ ও ২০১৪ সালে বিভিন্ন নির্বাচনে সেনাবাহিনী মোতায়েনের অভিজ্ঞতা থেকে দেখা গেছে, সশস্ত্র বাহিনী উপস্থিত থাকলে নির্বাচন পরিচালনা আরও স্বচ্ছ ও সুষ্ঠু হয়। নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সদস্যরা উল্লেখ করেছেন, দেশের বেশির ভাগ ভোটার সশস্ত্র বাহিনীর নিরপেক্ষ ভূমিকা বিশ্বাস করে এবং আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় তাদের অবদান গুরুত্বপূর্ণ। সংশোধনী অনুমোদন হলে রাষ্ট্রপতির অধ্যাদেশের মাধ্যমে এটি কার্যকর হবে।